
অধ্যাপক ড. উত্তম কুমার বড়ুয়াকে বলা হয় ‘বদলে দেওয়ার নায়ক’। সৎ, নির্ভিক ও পরিশ্রমি এই নায়ক যুবকদের সুসংগঠিত করে নিয়েছেন বিভিন্ন জীবনমূখী উদ্যোগ। এনে দিয়েছেন তাদের জীবনে সাফল্য। জীবন সংগ্রামে টিকে থাকতে বিভিন্ন কর্ম সংস্থানের যোগান দিয়ে আসছেন তিনি।
পেশায় চিকিৎসক হলেও উত্তম কুমারকে বহুমুখী প্রতিভাধর বলা হয়। রোগীকে সেবা দেওয়ার পাশাপাশি চিকিৎসা পেশার উৎকর্ষতা সাধনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছেন তিনি।
অধ্যাপক ডা: উত্তম কুমার বড়ুয়া, দেশজুড়ে যাঁর পরিচিতি ‘মানবতার ফেরিওয়ালা’ নামেও। বিভিন্ন সময় যিনি গণমাধ্যমের শিরোনাম হয়েছেন নানামুখী কর্মকাণ্ডে। ডাক্তারী পেশা ছাড়াও তিনি একাধারে সংগঠক; আবার রাজনীতিবিদও। তরুণ প্রজন্মের আদর্শের প্রতীক হিসেবেও বিশেষ পরিচিতি রয়েছে তাঁর।
ডাক্তারী পেশার পাশাপাশি রাজনীতির মাঠ কাঁপানো এই মানুষটি সাম্প্রতিক সময়ে বারবার আলোচনায় আসছেন। না, রাজনীতি কিংবা সাংগঠনিক কাজে নয়; আলোচনায় আসছেন একজন মানবিকতার ফেরিওয়ালা হিসেবে।
প্রতিশ্রুতি রক্ষায় তিনি সর্বদাই অটল। করোনাকালে প্রায় প্রতিদিনই তিনি ছুটে গেছেন নগর কিংবা দূর গ্রামে। সু-চিকিৎসাসহ কখনো সুরক্ষাসামগ্রী, আবার কখনো তাঁদের হাতে তুলে দিয়েছেন খাদ্যসামগ্রী।
তাঁর সততা ও মেধাকে কাজে লাগাতে পারলে দেশ ও জাতি উপকৃত হবে বলে আশা করছেন অনেকে। সরকারের উপরমহলের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করার কথাও বলছেন কেউ কেউ।
শিক্ষা জীবন: ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস সম্পন্ন করেছেন। ২০০৩ সালে বক্ষব্যাধি বিষয়ে পোস্ট গ্রাজুয়েট ডিগ্রি অর্জন করেন। ২০০৯ সালে আমেরিকান কলেজ অব চেস্ট ফিজিসিয়ান থেকে এফসিপি ফেলোশিপ অর্জন করেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পোস্ট গ্র্যাজুয়েশন, অ্যাজমা রোগের ওষুধ প্রয়োগের ওপর পিএইচডি কোর্সসহ চিকিৎসা বিজ্ঞানে গবেষণামূলক কাজেও নিয়োজিত। এছাড়াও উচ্চতর প্রশিক্ষণ নিয়েছেন আমেরিকা, সুইডেন, ডেনমার্ক, নরওয়েসহ বিশ্বের প্রায় ২৫টি দেশ থেকে। অধ্যাপক ডা. উত্তম বড়ুয়া বিভিন্ন সময় বিভিন্ন বিষয়ে সফলতা অর্জনের স্বীকৃতিস্বরূপ বেশকিছু সম্মাননায় ভূষিত হন।
পারিবারিক ঐতিহ্য: জমিদার প্রথাকালীন সময়কালে জোতদার বংশের বনেদী পরিবারের উত্তরসুরী। বার্মার রেঙ্গুইন শহরের সাথে তাদের ব্যবসা ছিল। বড় বড় ডিঙ্গী নৌকা করে এদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ব্যবসা পরিচালনা করতেন। খাবার সময় হলে ঘন্টা বাজিয়ে গ্রামবাসীদের খাবার পরিবেশন করতেন এই পরিবারটি। পরিবারটিতেই প্রকৌশলী পিতার মেজ সন্তান উত্তম কুমার বড়ুয়া। প্রয়াত পিতা যোগেন্দ্র লাল বড়ুয়ার ইচ্ছা ছিলো ছেলে উত্তম কুমারকে প্রকৌশলী বানাবেন। আর মায়ের ইচ্ছা ছেলেকে ডাক্তার বানাবেন দেশের সেবা করার জন্য। উত্তম কুমারের নিজেরও চিকিৎসা পেশার প্রতিই ঝোঁক ছিলো বেশি। ষষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ার সময় বাবার অকাল মৃত্যুতে তার সেই ঝোঁক আরও বাড়ে। যে কারণে চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (চুয়েট) ভর্তি হয়ে এক বছর ক্লাস করার পরও মেডিকেল কলেজে চান্স পেয়ে ভর্তি হয়ে যান।
ছোট বেলার অনেক সিদ্ধান্তের কারণে অনেকে আপসোস করে থাকেন। কিন্তু ডা.উত্তম কুমার মনে করেন তিনি সে সময় সঠিক সিদ্ধান্তই নিয়েছিলেন। যে কারণে আজকে একটি মহৎ পেশায় যুক্ত হতে পেরেছেন বলে গর্ববোধ করেন।
গরীব, অসহায় দুঃস্থ মানুষের আস্থার ঠিকানা প্রফেসর ড. উত্তম কুমার বড়ুয়া। প্রফেসর উত্তম কুমার বড়ুয়া একজন সাদা মনের মানবিক মানুষ। তিনি সারাক্ষণ হাসিমুখে মানুষের কল্যানে নিজেকে নিয়োজিত রাখেন। সকলে তাকে মানবতার ফেরিওয়ালা বলে আখ্যায়িত করেন।
জন্মস্থান রাউজানের জন্য তার মন ব্যাকুল থাকে সবসময়। সুযোগ পেলেই ছুটে যান এলাকাবাসীর পাশে। সঙ্গে থাকার চেষ্টা করেন এলাকাবাসীর বিপদে-আপদে। এলাকাবাসীও তাকে আপন লোক বলে মনে করেন। যে কারণে বিপদে-আপদে তার কাছেই ছুটে আসেন পরম আশ্রয় ভেবে। পরম আত্মীয়তায় মমতা আর ভালবাসায় সবাইকে আপন করে নেন তিনি।
মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় রাউজানের আবুরখীল গ্রাম ছিলো মুক্তিযোদ্ধাদের নিরাপদ ঘাটি, ৭ বছর বয়সের শিশু উত্তমের বাড়ী ছিল মুক্তিযোদ্ধাদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল, আশ্রিত মুক্তিযোদ্ধাদের খুবই আদর ও স্নেহের প্রিয়পাত্র ছিলো উত্তম কুমার বড়ুয়া। ছোটবেলা থেকেই মি. বড়ুয়া মেধাবী ও চৌকস ছিলেন। কিশোর বয়সে মি. উত্তম শিশু কিশোর সংগঠন চট্টগ্রামের লুম্বিনী কচিকাঁচার মেলার আহ্বায়ক ছিলেন এবং দৈনিক ইত্তেফাকে রোববারের কচিকাঁচার মেলার পাতায় লেখালেখির হাতে হাতেকড়ি।
রাজনৈতিক ও সাংগঠনিক দক্ষতা: নিজেকে আজন্ম বঙ্গবন্ধুর সৈনিক পরিচয় দিতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন ড. উত্তম কুমার বড়ুয়া। স্কুল জীবনে ছাত্রলীগের রাজনীতির মাধ্যমে রাজনীতিতে হাতেখড়ি তার। ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকসহ বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেন। যখন যেখানে থেকেছেন সেখান থেকেই লালিত মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে উজ্জীবিত করার চেষ্টা করেছেন।
তৎকালীন সরকারের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে ১৯৯৫ সালে স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ প্রতিষ্ঠায় অন্যতম ভূমিকা পালন করেন। ছাত্র জীবনে তিনি রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় স্বাধীনতা বিরোধী শক্তিকে লালন করার মধ্যদিয়ে স্বৈরতান্ত্রিক সরকারের এক বৈরী সময়ে রাউজানের সন্তান মি. বড়ুয়া ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দীর্ঘদিন যাবত নেতৃত্ব দিয়ে ছাত্রলীগের এক স্বর্ণময় ইতিহাস গড়ে তোলেন।
অসীম সাহসিকতা ও নিষ্ঠার সাথে পেশাজীবী সংগঠনের নেতৃত্ব দিয়ে আসলেও প্রগতিশীল এবং অসাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির এক বাংলাদেশ গড়তে তাঁর প্রচেষ্টা জাতীয় পরিমন্ডলে যথেষ্ট ভূমিকা রেখেছেন। তিনি বরাবরই বহুমাত্রিক প্রতিভার অধিকারী। তিনি বিএমএ, স্বাচিপের পেশার নেতৃত্ব ছাড়াও বহু সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও প্রগতিশীল সংগঠনের নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন। তিনি বঙ্গবন্ধু গবেষণা সংসদের সভাপতি, একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির স্বাস্থ্য সহায়তা কমিটির সভাপতি, সম্প্রীতি বাংলাদেশের যুগ্ম আহ্বায়ক, বাংলাদেশ- ভারত ইতিহাস ঐতিহ্য পরিষদের উর্ধ্বতন সহ- সভাপতি, অপরাজেয় বাংলার যুগ্ম আহ্বায়ক, বাংলাদেশ বৌদ্ধ সাংস্কৃতিক পরিষদের সভাপতি সহ বহু সংগঠনের সাথে সম্পৃক্ত থেকে তিনি প্রকৃতঅর্থে তাঁর শৈশবের লালিত চেতনাকেই এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে দৃঢ় প্রত্যয়ে।
পেশাগত দক্ষতা: প্রফেসর ড. উত্তম কুমার বড়ুয়া বাংলাদেশের একজন বিশিষ্ট বক্ষব্যাধি চিকিৎসক এবং প্রতিশ্রুতিশীল চিকিৎসক নেতা। অধ্যাপক ড. উত্তম কুমার বড়ুয়া এমবিবিএস, ডিটিসিডি (বিএসএমএমইউ), এফসিসিপি (ইউএসএ), পিএইচডি (আরইউ) ডিগ্রি অর্জন করেছেন। তিনি শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ছিলেন।
প্রধান নির্বাহী হিসাবে ৫ বছর, হেলথকেয়ার ম্যানেজমেন্টে ডেপুটি চিফ হিসাবে ৪ বছর এবং ২৬ বছরের ক্লিনিকাল অভিজ্ঞতা সহ একজন শীর্ষস্থানীয় পেশাদার। কৃতিত্বের প্রমাণিত ট্র্যাক রেকর্ড এবং শক্তিশালী সাংগঠনিক এবং প্রেরণামূলক ক্ষমতা। নেতৃত্ব, উদ্ভাবন এবং ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা। ১৫০০ টিরও বেশি কর্মচারীকে পরিচালনা করে বিশ্বস্ত স্বাস্থ্যসেবা পরিষেবা প্রদানের উপর ফোকাস সহ সমস্ত স্তরে অসামান্য যোগাযোগ দক্ষতা সহ একটি তীব্র সমস্যা সমাধানকারী হিসাবে স্বীকৃত এবং অর্থ, ক্রিয়াকলাপ এবং মানব সম্পদে ব্যবহারিক জ্ঞান রয়েছে তাঁর। শহীদ সোহরাওয়ার্দি মেডিকেল কলেজের পরিচালক থাকা অবস্থায় ২০টিরও বেশি মুল্যবান প্রকল্প পরিচালনা করেছেন কৃতিত্বের সাথে। রোগীর সন্তুষ্টির হার ৫০% এবং রাজস্ব ৪৫% বৃদ্ধি করেছিলেন। প্রশাসনিক স্তরে ১৫ শ’র বেশি কর্মচারী পরিচালনা করেছেন। টিকা (তুরস্ক) এর সহযোগিতায় ৬০ শয্যা বিশিষ্ট ক্যান্সার ওয়ার্ড প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। এ হাসপাতালের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ভাষ্য, যে অভাবনীয় পরিবর্তন এসেছে, এর সবটাই সম্ভব হয়েছে দক্ষ ব্যবস্থাপনার কারণে। আর এর পেছনে মুখ্য ভূমিকা পালন করেছেন ডা. উত্তম কুমার বড়ুয়া।
উত্তম কুমার বড়ুয়া ২০১৫ সালে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের পরিচালকের দায়িত্ব নেন। তারপর থেকে এ প্রতিষ্ঠানে সেবার মান ও পরিবেশ উন্নয়নে প্রাণান্ত চেষ্টা করেছিলেন তিনি। মানুষের আস্থা ফেরানোর লক্ষ্যে সোহরাওয়ার্দীকে ‘মডেল হাসপাতালে’ পরিণত করার পরিকল্পনায় কাজ করেছেন।
সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালকে পূর্ণাঙ্গ মানবিক প্রতিষ্ঠানে পরিণত করার আপ্রাণ চেষ্টা করেছেন স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের নেতা এবং সফলও হয়েছেন। হাসপাতালে কাজ করার সময় চিকিৎসা সেবার আমুল পরিবর্তন এনে এটিকে সেরা হাসপাতালের তালিকায় স্থান করে নিতে সক্ষম হয়েছিলেন তিনি। সফলতার দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন এবং স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রানালয় কর্তৃক পরপর চারবার দেশের সেরা হাসপাতাল পরিচালক হিসাবে পুরস্কৃত হয়েছেন।
আন্তর্জাতিক সম্মেলনে যোগদান: ২০১৯-বেলফাস্ট, আয়ারল্যান্ড পার্লামেন্ট ২০১৮ এবং ২০১৩ জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ, প্রধানমন্ত্রীর দল এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দল বার্লিন, দক্ষিণ কোরিয়া, থাইল্যান্ড, ভারত, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং সুইজারল্যান্ডে আন্তর্জাতিক সম্মেলন যোগ দিয়ে সফল হয়েছেন।
আরো আছে: তিনি একাধারে স্বনামধন্য বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ও চিকিৎসক নেতা, অন্যদিকে তিনি দক্ষ সংগঠক, লেখক, গবেষক, মিডিয়া ব্যক্তিত্ব এবং মানবিক মূল্যবোধ সম্পন্ন একজন খাঁটি মানুষ। কাজের ফাঁকে ফাঁকেই লেখালেখি করছেন এবং এরই মধ্যে ১৫ টির মতো প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে। যেখানে মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও শেখ হাসিনার কর্মকান্ডগুলো স্থান পেয়েছে। মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় শৈশব তিনি বেড়ে উঠেছেন, পরিণত জীবনে ও এর প্রভাব অতিশয় স্পষ্ট হয়ে উঠেছে এবং এর প্রভাবেই হয়তো বহু প্রগতিশীল রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের সাথে প্রত্যক্ষভাবে সম্পৃক্ত হয়ে এক বিশুদ্ধ ব্যক্তিসত্তার অধিকারী তিনি হতে পেরেছেন।
কাজের স্বীকৃতি : বিাভন্ন সফলতার জন্য তিনি বিভিন্ন পদকে ভূষিত হয়েছেন, তাঁর মধ্যে ‘ডাব্লুএইচও, ইউনিসেফ, ইউকেএআইডি এবং স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দ্বারা ৪ বার জাতীয় পুরস্কার শ্রেষ্ঠ হাসপাতাল পুরস্কার (২০১৬, ২০১৭, ২০১৮ এবং ২০২০) অর্জন করেছেন। এপার বাংলা ওপার বাংলা মৈত্রী সম্মাননা ২০১৩’, ‘আগরতলা চিকিৎসা সম্মাননা ২০১১’, ‘অতীশ দীপঙ্কর স্বর্ণপদক’ ‘মহাত্মা গান্ধী শান্তি পুরষ্কার’, ‘মাদার তেরেসা স্বর্ণ পদক’, ‘ঢাকার রত্ন সম্মাননা’ এএএইচএস অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন কর্তৃক সেরা সংগঠক পুরস্কার, বেস্ট হেলথ সার্ভিস ডেলিভারি অনার অ্যাওয়ার্ড, পাবলিক হেলথ বিডি কর্তৃক বিডি উদ্যোক্তা সমিতি কর্তৃক ক্রমাগত টেকসই সামাজিক অবদানের স্বীকৃতি ২০২২, এশিয়ান জার্নাল লিস্ট হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড কালচারাল ফাউন্ডেশন কর্তৃক পারফরম্যান্স অ্যাওয়ার্ড ২০২০, গান্ধী পিস ফেডারেশন, নেপাল কর্তৃক গান্ধী শান্তি পুরস্কার, ইন্দো-বাংলা কালচারাল ফেস্টিভ্যাল অ্যাওয়ার্ড, ভারত, বাংলালিংকের ডেঙ্গু ব্যবস্থাপনার জন্য রিয়েল টাইম হিরোস ওভাল গ্রুপের পক্ষ থেকে ডেঙ্গু হিরো বেগম রোকেয়া পুরস্কার, অতীশ দীপঙ্কর গবেষণা প্রকৌশল দ্বারা অর্থকন্ঠ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দ্বারা ইন্ডিয়া বিজনেস এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২০ অর্জন করেছেন।