
দরপত্রের ক্ষেত্রেও বাংলাদেশ রেলওয়ের স্টোরস কোড অনুযায়ী ও এ সংক্রান্ত সংশোধিত নির্দেশমালা এবং সর্বশেষ সরকারি আদেশ ও বিধিমালার আলোকে উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে দরপত্র আহবান করা হয়। দরপত্র আহবান হতে শুরু করে, দাখিল ও উন্মুক্তকরণ, মুল্যায়ন ও মূল্যায়ন প্রতিবেদন যথাযথ কর্তৃপক্ষ তথা মহাপরিচালক, বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃক অনুমোদনসহ চুক্তি স্থাপনসংক্রান্ত প্রত্যেকটি ধাপ নিয়মানুযায়ী শতভাগ সঠিকভাবে সম্পাদন করা হয়েছে। ১ম সর্বোচ্চ দরদাতার দরপত্রটি কারিগরকীভাবে গ্রহণযোগ্য হওয়ায় ২য় সর্বোচ্চ দরদাতার (সজীব এটারপ্রাইজের) উদ্ধৃত দরে চুক্তি করা যায় না। ফলে সজীব এটারপ্রাইজ যদি কোন অভিযোগ করে সেটি শতভাগ ভিত্তিহীন ও আবেগপ্রসূত।
এবিষয়ে টেন্ডারের সর্বোচ্চ দরদাতা এস এ কর্পোরেশনের প্রোপ্রাইটর মো. শাহ আলম বলেন, আমি সমস্ত নিয়ম মেনে স্ক্র্যাপ ক্রয়ের টেন্ডারে অংশ নিয়েছি। বর্তমান বাজারের সাথে সামঞ্জস্য রেখে দর সাবমিট করেছি ফলে সর্বোচ্চ দরদাতা নির্বাচিত হয়েছি। আমার ব্যবসায়ীক প্রযোজনীয কাগজপত্র সব আপডেট আছে সুতরাং টেন্ডারটি আমিই পাওয়ার একমাত্র দাবিদার। কাউকে কোন অনৈতিক সুবিধা বা কমিশন দিতে হয়েছে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি সরকারকে উপযুক্ত রাজস্ব দিয়ে ব্যবসা করি। এক্ষেত্রে কাউকে ম্যানেজ করার প্রয়োজন হয়না বা কোন ধরণের উৎকোচ বা কমিশনও দিতে হয়না।