আজ শুক্রবার ║ ১৭ই জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ

আজ শুক্রবার ║ ১৭ই জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ║৩রা মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ║ ১৭ই রজব, ১৪৪৬ হিজরি

সর্বশেষ:

    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে মুুক্তিযোদ্ধা পুনর্বাসন সোসাইটির শুভেচ্ছা

    Share on facebook
    Share on whatsapp
    Share on twitter

    টানা ১৫ বছরের সরকার পরিচালনার দায়িত্বে থেকে সারাদেশে ব্যাপক উন্নয়ন সাধনের পাশাপাশি চট্টগ্রামেও উল্লেখযোগ্য প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবয়নের জন্য বঙ্গবন্ধুকণ্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানিয়ে চট্টগ্রামে আগমন উপলক্ষে শুভেচ্ছা ও স্বাগতম জানিয়েছে মুক্তিযোদ্ধা পুনর্বাসন সোসাইটি। সংগঠনটির উদ্যোগে শনিববার (১১ নভেম্বর) বেলা ১১ টায় নগরীর বায়েজীদ লিংক রোডস্থ সংগঠনের কার্যালয়ে সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভায় এই শুভেচ্ছা জানানো হয়েছে। সংগঠনের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আহসান উদ্দিন খাঁনের সভাপতিত্বে ও আইন এবং মানবাধিকার বিষয়ক উপদেষ্টা হাসানুল আলম মিথুনের সঞ্চালনায় সভায় উপস্থিত ছিলেন, সহসভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সাবেক সেনা কর্মকর্তা মো. আবদুল আউয়াল, বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. ফজলুল হক, সাধারণ সম্পাদক, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সাবেক সেনা কর্মকর্তা মো. জহিরুল হক, বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. হেফাজুতুল মাওলা, বীর মুক্তিযোদ্ধা সুবেদার আব্দুল হাই, বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুল হক, বীর মুক্তিযোদ্ধার কণ্যা রাজিয়া খানম প্রিয়া, মো. জাহিদুল ইসলাম চৌধুরী, মো. মাহাবুবুর রহমান, সরোয়ার আলম চৌধুরী, মো. আফছারুন্নবী, বিধান চৌধুরী, নাছির উদ্দীন চৌধুরী রতন, ইসমাইল হোসেন, কাজী জাহাঙ্গীর আলম, মাহবুবুল আলম এস.এম. রাসেল, এস.এম.হাবিব, মো. কালাম, কফিলুল করিম ও পলাশ দত্ত সহ পরিচালনা কমিটির সদস্যবৃন্দ।

    আলোচনা সভায় বঙ্গবন্ধুকণ্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানিয়ে নেতৃবৃন্দ বলেন, মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ টানা ১৫ বছরের রাষ্ট্র পরিচালনায় জনসেব ও দেশের উন্নয়নে এক অনন্য নজির স্থাপন করেছে। সারাদেশে ব্যাপক উন্নয়নের পাশাপাশি চট্টগ্রামে কর্ণফুলী নদীর তলদেশে দিয়ে দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম টানেল নির্মাণ এক অভ’তপুর্ব উন্নয়নের সাক্ষী হয়ে নতুন ইতিহাসের জন্ম দিয়েছে। একই সাথে অসাধ্য সাধন করেছে চট্টগ্রামের সাথে কক্সবাজরকে রেল যোগাযোগের আওতায় এনে। প্রধানমন্ত্রীর বিচক্ষণতা ও দূরদর্শীতা না থাকলে হয়তো আমরা এমন প্রকল্প বাস্তবে দেখতে পেতামনা। দেশের উন্নয়নের জন্য মাতারবাড়িতে নির্মাণ করা হয়েছে গভীর সমুদ্র বন্দর। যা দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আমরা মনে করছি। চট্টগ্রামেও বন্দরের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি পেয়েছে কয়েকগুন। চট্টগ্রামের রাস্তাঘাট আজ অনেক আরামদায়ক, এছাড়া জনভোগান্তি নিরসনে নির্মাণ করা হয়েছে, ফ্লাইওভার, এলিফ্যাটেড এক্সপ্রেসওয়ে। জলাবদ্ধতা নিরসনে প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প চলমান রয়েছে। এধরণের সাফল্য শুধু শেখ হাসিনার হাতেই সম্ভব। বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা টানা ১৫ বছর ক্ষমতায় থেকে বাংলাদেশকে যে উচ্চতায় উন্নীত করেছেন তা অনেকের কাছে ঈর্ষনীয়, তাই নানাভাবে ষড়যন্ত্র চলছে।চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতা সম্পর্কে বলেন, হরতাল অবরোধের নামে কতিপয় রাজনৈতিক দল বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির মাধ্যমে উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা করছে। আমাদের সকলকে সতর্ক থাকতে হবে। তাছাড়া শিক্ষার্থীদের বার্ষিক পরীক্ষার বিষয়টি মাথায় রেখে কর্মসূচী দেয়ার আহবান জানান ভিন্নমতের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি।
    আমরা আশা করছি সকল ষড়যন্ত্রের জাল ছিন্ন করে, অব্যাহত উন্নয়নের স্বার্থে আবারো আওয়ামী লীগ তথা শেখ হাসিনাকে সরকার প্রধান করা উচিত। শেখ হাসিনার সুদক্ষ নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ মধ্যম আয়ের দেশ। ২০৩০ সালে বাংলাদেশকে সম্পূর্ণ দারিদ্র বিমোচন ও ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে উন্নত দেশে পরিণত করার লক্ষ্যে ধাপে ধাপে প্রচেষ্টা চলমান রেখেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তাই আমরা তাঁর কাছে কৃতজ্ঞ। চট্টগ্রামবাসির পক্ষ থেকে আমরা এই মহীয়সি নেত্রীকে ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা স্বাগতম জানাচ্ছি।

    Share on facebook
    Share on twitter
    Share on whatsapp
    Share on linkedin
    Share on telegram
    Share on skype
    Share on pinterest
    Share on email
    Share on print

    সর্বাধিক পঠিত

    আমাদের ফেসবুক

    আমাদের ইউটিউব