দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম-১৪ (চন্দনাইশ-সাতকানিয়া আংশিক) আসনে বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের মনোনীত প্রার্থী, কেন্দ্রীয় মহাসচিব অধ্যক্ষ স উ ম আবদুস সামাদ বলেন, দক্ষিণ চট্টগ্রাম একটি আলোকিত জনপথ। তবে এই জনপথ স্বাধীনতা ৫০ বছর পার হলেও এই জনপথ অন্ধকারে রয়েছে। কারণ এই জনপথে যারা নেতৃত্বে দিয়েছে তারা তাদের আখের গোছাতে ব্যস্ত রয়েছে। কিন্তু কোন সময় দক্ষিণ চট্টগ্রামের জন্য এই জনপথকে আলোকিত করার জন্য কোন সময় কোথাও আওয়াজ দেন নাই চেষ্টাও করে নাই যা আমাদের জন্য দুঃখ জনক। সমাজকে আলোকিত করার জন্য যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান করা দরকার তা কোনটাই হয়নি এই দক্ষিণ চট্টগ্রামে। তাই আমি চিন্তা করছি এই অবহেলিত জনপথের অভিভাবক হতে। যাতে দক্ষিণ চট্টগ্রামের নাভি হিসেবে পরিচিত চন্দনাইশটি একটি মডেল আসনে রূপান্তর করতে পারি। শুক্রবার (৮ ডিসেম্বর) বিকেলে উপজেলার মেজবান বাড়ী রেস্টুরেন্টে স্থানীয় সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় কালে তিনি এসব কথা বলেন। নির্বাচনে অংশ গ্রহণ নিয়ে তিনি বলেন, দেশের সংবিধান রক্ষার জন্য আমরা নির্বাচনে এসেছি। আন্তর্জাতিক রাষ্ট্র গুলোর যখন দেশ নিয়ে ষড়যন্ত্রের আভার পাচ্ছি তখন আমরা দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বের কথা চিন্তা করে নির্বাচনে এসেছি। কে কি বলছে সে বিষয় পরে। রাষ্ট্র আমাদের সেই বিষয়টা আমার চিন্তা করেই নির্বাচনে এসেছি। আমরা এখন নির্বাচন কমিশনের কাছে জোর দাবি জানায় নির্বাচনে যাতে জনগণ অবাধ ও সুষ্ঠুভাবে তাদের মত প্রকাশ করতে পারে। উন্নয়ন পরিকল্পনা নিয়ে এই সংসদ প্রার্থী আরো বলেন, আমি নির্বাচনে আমি অংশ গ্রহন করেছি একটি পরিকল্পিতভাবে কাজ করতে। এখানে যারা বিগত দিনে এমপি, উপজেলা চেয়ারম্যান যারা ছিল তারা এই অঞ্চলের কথা কোথাও বলেনি। সেই কথা বলার জায়গায় জবাবদিহিতার জায়গায় আমি কাজ করতে চেষ্টা করে যাব। এই জায়গায় আমি আমার নির্বাচনী এলাকার সাধারণ মানুষ ও আপনাদের গণমাধ্যমকর্মীদের সহযোগিতা আশা করছি। এসময় উপস্থিত উপস্থিত ছিলেন, কেন্দ্রীয় প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যক্ষ আবু তালেব বেলাল , যুগ্ম মহাসচিব মুহাম্মদ আব্দুর রহিম, রেজাউল করিম তালুকদার, অধ্যাপক আব্দুন নুর, কেন্দ্রীয় সহ-প্রকাশনা সচিব মুহাম্মদ নুরুল্লাহ রায়হান খান, নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সচিব ফয়েজ উল্লাহ খতিবি, ইসলামী ফ্রন্ট নেতা মুখতার আহমদ শিবলি, ডা. কলিম উদ্দিন, আজিজুর রহমান, এডভোকেট মুজাম্মেল হক তালুকদার, মাওলানা মাসুম রেজভি, মুহাম্মদ ইমতিয়াজ, এম এ মতিন,আবু তালেব মঈনি, আখতার কামাল, যুবনেতা উপাধ্যক্ষ মামুন উদ্দিন সিদ্দিকি।