
জাতীয়তাবাদী যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সহ-সভাপতি ও চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সাবেক সভাপতি মোশাররফ হোসেন দীপ্তি বলেন, একটি সুশাসিত রাষ্ট্রে রাষ্ট্র যন্ত্র জনগণের যানমাল রক্ষার দায়িত্ব পালন করেন। সরকারের নির্লিপ্ততায় সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতীতে সাধারণ মানুষ নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। ঢাকা সহ সারাদেশে খুন, ধর্ষণ, অপহরণ ও চাঁদাবাজীতে সাধারণ মানুষ অতিষ্ঠ। বর্তমান অব্যবস্থাপনায় দুর্বৃত্তরা প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে। তিনি আজ ১৫ জুলাই বিকাল ৪ টায় নাসিমন ভবনস্থ দলীয় কার্যালয় সম্মুখ মাঠে জাতীয়তাবাদী যুবদল কেন্দ্র ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের উদ্যোগে আগামী ১৭ জুলাই বিক্ষোভ সমাবেশ সফল করার লক্ষ্যে প্রস্তুতি সভায় সভাপতির বক্তব্যে এ সব কথা বলেন। তিনি আরও বলেন, আমরা সরকারের উদ্দেশ্যে বলতে চাই অবিলম্বে সারাদেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করুন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নিরপেক্ষভাবে পরিচালনার জন্য অবিলম্বে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করুন।
জাতীয়তাবাদী যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটির চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাবেক সহ-সভাপতি ও চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ শাহেদ বলেন, সরকারের এই নির্লিপ্ততা এবং পক্ষপাত দুষ্ট আচরণে অপরাধীরা আরও বেপরোয়া হয়ে উঠছে। কোথাও বিচার নেই। কোথাও জবাব দিহিতা নেই। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নিরব দর্শকের ভূমিকায় এতে সাধারণ মানুষ চরম নিরাপত্তাহীনতায় দিনাতিপাত করছে। রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর বিশ্বাসযোগ্যতাও ভেঙ্গে পড়ছে। একটি মহল ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়ে বিএনপির চেয়ারপার্সন তারেক রহমানসহ জাতীয়তাবাদী রাজনৈতিক শক্তির উপর দায়ভার চাপানোর অপচেষ্টায় লিপ্ত। তিনি আরও বলেন, জাতীয়তাবাদী দল শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ। বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদী আদর্শের ধারক ও বাহক বিএনপি। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য জাতীয়তাবাদী যুবদলের নেতাকর্মীরা রাজপথে ছিল এবং থাকবে।
জাতীয়তাবাদী যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সহ-সভাপতি ও চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সাবেক সভাপতি মোশাররফ হোসেন দীপ্তি’র সভাপতিত্বে ও জাতীয়তাবাদী যুবদল কেন্দ্রীয় কমিটির চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাবেক সহ-সভাপতি ও চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ শাহেদ’র পরিচালনায় প্রস্তুতি সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন-চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি ইকবাল হোসেন, সাবেক সহ-সভাপতি আজমল হুদা রিংকু, শাহেদ আকবর, এম.এ রাজ্জাক, ফজলুল হক সুমন, আব্দুল গফুর বাবুল, মিয়া মোহাম্মদ হারুন, হায়দার আলী চৌধুরী, জসিমুল ইসলাম কিশোর, মজিবুর রহমান, সাবেক যুগ্ম সম্পাদক হাবিবুর রহমান মাসুম, মুহাম্মদ হুমায়ুন কবির, সেলিম খান, এরশাদ হোসেন, দীপঙ্কর ভট্টাচার্য্য, সেলিম উদ্দিন রাসেল, তৌহিদুল ইসলাম রাসেল, শাহীন পাটোয়ারী, একরামুল হক ছুট্টু, গুলজার হোসেন, হেলাল হোসেন, সাবেক সহ-সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম বাচা, শাহজালাল পলাশ, মুজিবুর রহমান রাসেল, আহাদ আলী সায়েম, জমির উদ্দিন আহমেদ মানিক, রাসেল নিজাম, সাবেক সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য নুর হোসেন উজ্জ্বল, জিল্লুর রহমান জুয়েল, জসিম উদ্দিন সাগর, মহিউদ্দিন মুকুল, এস.এম. বখতেয়ার উদ্দিন, ইফতেখার শাহরিয়ার আজম, ইকবাল হোসেন, মুহাম্মদ নুরুল ইসলাম, আসাদুজ্জামান রুবেল, সহ-সম্পাদক বৃন্দ আতিকুর রহমান, কমল জ্যোতি বড়ুয়া, মাহবুবুর রহমান, মোহাম্মদ শাহেদুল ইসলাম, জহিরুল ইসলাম জহির, কোরবান আলী, হামিদুল হক চৌধুরী, মেজবাহ উদ্দিন মিন্টু, জাহাঙ্গীর আলম বাবু, হাফেজ মুহাম্মদ কামাল উদ্দিন, মোঃ আনোয়ার, জাহাঙ্গীর আলম মানিক, গোলজার হোসেন মিন্টু, সিরাজ সিকদার, সাইদুল ইসলাম, নুরুল ইসলাম আজাদ, মিফতাহ উদ্দিন সিকদার টিটু, সাবেক সদস্য, আফসার উদ্দৌলা অপু, শাবাব ইয়াজদানী, প্রফেসর সাইদুল হক সিকদার, আব্দুল্লাহ আল মামুন, আবদুস সাত্তার, আব্দুল করিম, সাখাওয়াত করিম, থানা যুবদলের বজল আহমদ, কুতুব উদ্দিন, শফিউল আজম, মোশারফ আমিন সোহেল, হোসনে মোবারক রিয়াদ, শফিউল্লাহ খান রাজু, শওকত খান রাজু, মঞ্জুরুল আলম মঞ্জু, শেখ রাসেল, মোঃ রাশেদ, মোঃ মুসা, তাজ উদ্দিন, আশিক মল্লিক আরশি, আ.জ.ম সোহেল, মোঃ ইয়াছিন, মোর্শেদ কামাল, ইউনুচ মুন্না, সাইফুল ইসলাম রুবেল, মোঃ নুর খান, মোঃ দিদার, সাদ্দাম আহমেদ, ওয়ার্ড যুবদলের এস.এম. আলী, আকতার হোসেন, আবু বক্কর বাবু, জাবেদ হোসেন, মোঃ হাসান, বাদশা আলমগীর, এস.এম. শাহ্বাজ, জহিরুল ইসলাম, মাসুদ আলম, এসকান্দার, সাইফুল ইসলাম প্রমুখ।