ভোট ডাকাতের সরকারের আমলে কৃষকদের ন্যায্য দাবী পুরণ হয়নি বরং কৃষদেরকে সকল সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত রেখে অর্থ লুটপাট করেছে । বাংলাদেশের কৃষি কাজকে ধ্বংস করার লক্ষ্যে কৃষি বিপ্লব ঘটাতে দেয়নি। কারণ বাংলাদেশ কৃষিতে সয়ংসর্ম্পূণ হয়ে উঠলে হাসিনা সরকারের লুটপাট বন্ধ হয়ে যেত, তাই তারা প্রতিবেশি বন্ধু দেশের কাছে বাংলাদেশের কৃষি শিল্পকেও তুলে দিয়েছিল। সেই দেশ থেকে সকল কৃষি পণ্য এনে চড়া দামে বিক্রি করতো দেশের মানুষের কাছে। কিন্তু যখন সেই কৃষি পণ্যগুলো দেশে উৎপাদন হতো তখন কৃষকরা ন্যায্য দাম পেতো না। একটি সিন্ডিকেটের মাধ্যমে কৃষকদের শোষণ করা হতো। আশা করি আগামীতে এই ধরণের বৈষম্য থেকে আমাদের কৃষকদের রক্ষা করতে সকল স্তরের নেতৃবৃন্দদের প্রতি আহবান করেছেন বিএনপির সাবেক যুগ্ম মহাসচিব মোঃ আসলাম চৌধুরী এফসিএ।
তিনি সোমবার (৪ নভেম্বর) বিকেলে ৪ ফৌজদারহাটস্থ তার বাস ভবন প্রাঙ্গনে সীতাকুণ্ড কৃষক দলের এক কর্মী সমাবেশ ও কমিটি অনুমোদন অনুষ্ঠিানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত আলোচনা করেন।
চট্টগ্রাম উত্তর জেলা কৃষকদলের আহ্বায়ক বদিউল আলম বদরুল এর সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব নাজিম উদ্দিন শাহীন এর পরিচালনায় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, সীতাকুণ্ড উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ডাঃ মোঃ কমল কদর,পৌর বিএনপির আহবায়ক জাকির হোসেন, উত্তর জেলা কৃষকদলের সিঃ যুগ্ম আহবায়ক আনোয়ার হোসেন উজ্জ্বল, বিএনপি নেতা জয়নাল আবেদীন দুলাল, নুরুল আনোয়ার চেয়ারম্যান,মোরসালিন, মুক্তিযোদ্ধা আবুল মনছুর,কৃষকদল নেতা মহিউদ্দিন,মোজাম্মেল হক সমীর, বেলাল উদ্দিন,নাছির উদ্দিন,রাশেদ,নুরুল আবসার,আকায়েদুল ইসলাম ডালিম প্রমূখ।
সভা শেষে জাতীয়তাবাদী কৃষকদল চট্টগ্রাম উত্তর জেলার আওতাধীন সীতাকুণ্ড উপজেলা ও পৌরসভা কমিটির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। সীতাকুণ্ড উপজেলা কৃষক দলের অনুমোদিত কমিটির সভাপতি মোঃ মহিউদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন, সিনিয়র সহ সভাপতি শহিদুল আমিন,সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক মোঃ রাশেদ,সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ নাছির উদ্দিন এবং পৌর সভা কৃষকদলের সভাপতি সাজেন্ট (অবঃ) নুরুল আবছার,সাধারন সম্পাদক আকায়েদুল ইসলাম ডালিম,সিঃ সহ সভাপতি মুসলেম উদ্দিন,সিঃ যুগ্ম সম্পাদক আব্দুল জব্বার ভুইয়া সোহেল ও সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ তৌহিদুল ইসলাম নাম ঘোষনা করা হয়।